কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন।দিন দিন কমে যাচ্ছে দেশী গ্যাস উৎপাদন ৭০ টি রূপের বেশির ভাগই উৎপাদন ও লক্ষ্য পরিমাণে কমে। যেমন আমাদের গেছে তাদের মতে প্রয়োজন হলে ভুলন অতিরিক্ত গ্যাস কিভাবে জাতীয় গ্রেড অন্য যাই সেদিকে চিন্তা ভাবনা করা উচিত আমাদের গ্যাস যে কোথায় যায় কি করে তাই আমাদের চিন্তা-ভাবনা করতে হবে যেন আমাদের গ্যাস নিয়ে নির্যাতন বা নির্যাতন হতে না পারে।
আমরা নির্যাতন কাকে বলি যেমন আমাদের গ্যাস এক লাইন থেকে আরেক লাইনে নিয়ে চলে যায় আমাদেরকে দেওয়া হয় না বা আমাদের দেশে দেওয়া হচ্ছে না আর এক দেশের দিচ্ছে সে রকম আমরা ভালো মতন গ্যাস পাই না বা ভাল মতন গ্যাস উৎপাদন করতে পারি না তাকে আমরা নির্যাতন বলি।
ভূমিকা
যেমন আমরা গ্যাসের কারণে অনেক জনা কষ্ট হয় রান্না করতে কষ্ট হয় যেমন আমাদের কেউ গ্যাস কিনতে পারে বা কেউ আবার গ্যাস কিনতে পারে না কেউ গরিব আছে কেউ ধনী আসে তাই আমাদের গ্যাসের জন্য অনেক জনা অসহায় বাবা কেউ গ্যাস হলে অনেক তারই ক্ষতি হয় না বা এক্কারে ক্ষতি হয়।তাই আমাদের সবারই পক্ষ থেকে আমাদের গ্যাসের উৎপাদন উপলক্ষ ভালো।
কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
গ্যাস আমাদের দিন দিন কমে যাচ্ছে দেশী গ্যাস উৎপাদন কোমরের বেশিরভাগই উৎপাদন ও লক্ষ্যযোগ্য পরিমাণে কমছে। আগে যেখানে দৈনিক উৎপাদন হত ১১৪ হাজার ১৪৫ মিলিয়ন ঘনফোর্ড। এখন হচ্ছে ৮৭০ মিলিয়ন ঘনফোর্ড গড়ে কমছে। ২৭৫ মিলিয়ন ঘনফোর্ড গ্য। অবস্থায় জরুরী ভিত্তিতে সম্পন্ন পরিকল্পনায় মাধ্যমে বিকল্পনা ব্যবস্থা দেশী গ্যাসের।
কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন।আমাদের বাংলাদেশে এলজি রোগ রেলিটি কমিশনের বিইআরসি সদস্য যুক্ত রাষ্ট্রকে বলেন ফটো বাংলা এবং দেশি কোম্পানিগুলো উদ্যোগ নিন উদ্যোগ নিলে ধীরে ধীরে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। কিন্তু আমরা উৎপাদন নিতে বলা হলো রহস্যজনক কারণে নেওয়া হচ্ছে না যেমন আমাদের রসুলপুর গ্যাসক্ষেত্রে একটি রূপ থেকে ১২ মিলিয়ন। ঘনফোঁট গ্যাস পাওয়া সম্ভব।
দেশি দৈনিক গ্যাসের ঘটিত হাজার মিলিয়ন ঘনফোট জননী প্রতিমন্ত্রী
কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপা।দেশের চাহিদা বিপরীত দৈনিক এক হাজার মিলিয়ন ঘনফোর্ড গ্যাসের ঘটিত রয়েছে বলের সংসদে তথ্য দিয়েছেন বিদ্যুৎ জলনীয় ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হাদিম। তিনি বললেন ভক্ত মান দেশে দৈনিক ২৫ মিলিয়ন ঘনফোর্ড গ্যাস উত্তোলন করা হচ্ছে দৈনিক চাহিদা বেড়া চার হাজার মিলিয়ন ঘনফোর্ট।
বিদ্যবান ঘটিত এবং ভবিষ্যতে গ্যাসের চাহিদা পূরণের লক্ষ্য বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম ব্যবস্থাপন করা হচ্ছে জানিয়ে প্রতিবন্ধারি বলেন। ২০২৫ সালের মধ্যে 48 টি বিভিন্ন ধরনের রোগ গণন কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে যার সফল ব্যবস্থাপনায়ের ঘরে দৈনিক ১১৮ মিলিয়ন ঘনফোর্ড গ্যাস জাতীয় যুক্ত করা সম্ভব হচ্ছে তার মধ্যেও দশটি রুপের খনিত ও অদ্ভব কার্যক্রম সম্ভব হচ্ছে।
গ্যাস সংকেত বাংলাদেশ চায় চারটী কারখানায় উৎপাদন ব্যবস্থা
দেশি দৈনিক গ্যাসের ঘটিত হাজার মিলিয়ন ঘনফোট জননী প্রতিমন্ত্রী।কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন।যেমন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম অঞ্চলে শিল্প কারখানায় গ্যাস সংকেত এখন কত নিয়ে গত নয় দিন ধরে আমাদের বাংলাদেশে গ্যাস ব্যবহার না থাকায় রাষ্ট্র সার কারখানা চিকিৎসা পটাশিয়াম মিনিটেড সি ইউ এফ এল সহ চারটি সার কারখানা বন্ধ থাকছে অথবা ব্যবস্থা হচ্ছে অন্য তিনটি স্যার কারখানা হল বনফুলি পটাশিয়াম বাজার।
সংকেত পাশাপাশি কারখানা গুলো চলমান কারিগারি সামাজিক উৎপাদন বন্ধ হয় কারণ হিসাবে উল্লেখ্য করেছে বাংলাদেশ কমি কেল অণ্ড সনের বিসিআইসি। জানা গেছে গত নয় জানুয়ারি সকাল হতে কক্সবাজারে মায়ের খন্ডিত তরনিত প্রজেক্টটি গ্যাসের এল এলজি সেন্টার বাংলাদেশের সর্ব উৎপাদনে বড় ভূমিকা রাখে পক্ষ বাংলাদেশে সার উৎপাদনে বড় ভূমিকা রাখে সিইউ এফ এল।
- গ্যাস আমাদের অনেক উপকারী
- গ্যাস আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে
- গ্যাস হলে আমাদের সবারই ভালো হয়
গ্যাস সংকেত নিয়ে উদ্যোগ পরিস্থিতি এমন হলো কেন
কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন।রান্নার গ্যাস ছাড়াও সিএনজি শিল্প কারখানায় এবং বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রযুক্তি গ্যাস সরবরাহ করা যাচ্ছে না স্বামী নিয়ে বাংলাদেশ যাচ্ছে তীব্র গ্যাস সংকেত এক নিক ফরমেন প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অর্থনীতির জন্য মাধ্যম জড়িত সংকেত নানা রকম গ্যাসের সঙ্কট জানাই বিভিন্ন রকম আমাদের গ্যাস সংকেত জানাচ্ছে।
যেমন আমাদের ডলার সংকেত কারণে অতিরিক্ত আমদানিকা কারো সম্ভব হচ্ছে না।আগামীতে জ্বলনীয় সংকেত মোকাবেলা এবং আমদানি করে চাহিদা পূরণ করাই হবে বাংলাদেশ বড় চ্যালেন দেশপ্রথম জলিত হিসাবে গ্যাসের চাহিদা সবচেয়ে বেশি তামিম বলেন দিনে দিনে আমাদের উপাদান কমে আসছে অপাদান বাড়ানো একটা চেষ্টা হয়েছিল তাতে কিছু জায়গা অবদান বেড়েছে কিনটূ।
গ্যাসের সংকট তীব্য জ্বলছে না বাসাবাড়ির চুলা উপাদান
দেশি দৈনিক গ্যাসের ঘটিত হাজার মিলিয়ন ঘনফোট জননী প্রতিমন্ত্রী।দেশি দৈনিক গ্যাসের ঘটিত হাজার মিলিয়ন ঘনফোট জননী প্রতিমন্ত্ক।মে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপা।এবার দেশে দেশে ফরহর সর্বনিম্ন সারা বাংলাদেশে আমাদের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন।যেমন আমরা গেছে অনেক উপকার ফাইন্দাস আমাদের অনেক উপকারী চলিতেছে মাসের ঘরে সারাদেশে ২ হাজার ৫০০মিলিয়ম গণফোর্ড গ্যাস সার্বোহন হচ্ছে এই সর্বহানের ২০২১ সালের শেষ ছাই মাসের বহন থেকে কম যখন ডলারের অভাবে।
যেমন আমাদের একটি তথ্য যথেষ্ট সেটি হল প্রায় ৩ হাজার ৮০০ মিলিয়ন গণফোর্ড চাহিদা বিপরীতে চলিত মাসে ঘরে সারাদেশে ২ হাজারের বেশি বা ৫ হাজারের বেশি তাই আমরা গত অক্টোবর থেকে শীত শুরু হওয়ার সারা দেশ বিদ্যুতের চাহিদা কমছে পাশাপাশি বিদ্যুতিতে কমছে গ্যাসের চাহিদাও তবে তার মানে এই নয়।
গ্যাসের গঠিত মেটানোর পদ পথ কি
কমে যাচ্ছে দেশীয় গ্যাস উৎপাদন।যেমন আমরা জানি বর্তমান এদেশের গ্যাস সমরের সকলকে অতিথি লাগছে যে কোন সকেটের চেয়ে বেশি অগ্রসানজনক বলা হয় যেমন আমরা গ্যাসের শহর শখের ব্যবহার করি তাই আমরা পাষা মত দেশের অনেক রূপের উপাদান হার কমে গেছে মোট গ্যাস উপাদান কমে গেছে ইত্যাদি।
প্রথম যেমন আমাদের ব্যাকআপ নেওয়া ব্যাকআপ নেওয়ার ও শিল্প নয়ের কারণে দেশ গ্যাসের চাহিদা অনেক বেড়ে বেড়ে যাচ্ছে তাই আমরা গ্যাস ব্যবহার করছি অনেকে অনেক গ্যাস ব্যবহার করা পছন্দ করি বা অনেকে কেউ পছন্দ করি না এনজিনা পূর্ণ করা হয় তাই আমরা গ্যাস ব্যবহার করার জন্য অনেক তথ্য বাহির করি বা অনেক পরিশ্রম করি তাই আমাদের গ্যাসে অনেক উপকার হয়।
যেমন জানি আমাদের বাড়িতে অনেক লোকরে লাগে তাই আমরা গ্যাসে অনেক উপকার পাই গেছে ভালো হয় গ্যাসে আমরা রান্না করতে খুব সুবিধা হয় সবিতা জনক হয় কিন্তু আমাদের গ্যাস হলে খুব আমাদের ভালো হয় দেশে আমাদের অনেক উপকার আমাদের অনেক চাহিদা তাই আমাদের রুপান্তরিত করার প্রযুক্ত টেকসহ ব্যবস্থাপনা গঠিত রয়েছে।
শেষ মন্তব্য
আমাদের ওয়েবসাইট আইডি থেকে সবাইকে সালাম জানাই আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভাল আছেন। গ্যাস কমে যাচ্ছে তার উপকারিতা। বা আমাদের এই পোস্টটা পড়ে জানতে পারবেন যে কোনটা উপকারী তাই এই পোস্টটা পড়ে আপনাদের ভাই-বোনদেরকে বা বাবা-মা-দেরকে জানাবেন।তাই আপনার মতে আপনাদের বন্ধুরা বা ভাই-বোনদেরকে জানাবেন তারা কতখানি উপকার পাইলেন। তাই কিছু জানার থাকলে আমাদের পোস্টে শেয়ার করবেন বা পড়ার জন্য।(ধন্যবাদ)
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url