টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি।আমাদের বেশি টেনশন করলে শরীরের ক্ষতি হয়।বা শরীরের পক্ষে অনেক ক্ষতি দেখায় বা মাথার সমস্যা হয় বা বিভিন্ন কারণের ক্ষতি দেখায়। তাই আমরা টেনশন করবো না কম বা আমাদের টেনশন করলে অনেক কারণে ক্ষতি হয় টেনশন থেকে দূরে থাকবো।টেনশন ছাড়া থাকবো টেনশন ছাড়া থাকতে হবে কেননা।টেনশন ছাড়া থাকতে পারবো না আমরা থাকতে হবে সেই টেনশন কে দূরে রাখবো আমরা।
যেমন টেনশন আমাদের অনেক মানুষের পক্ষে আছে সব মানুষের পক্ষে আছে সব মানসিক পারে টেনশন কে বিভিন্ন টেনশনে আছে।বা চাকরিজীবী টেনশন ব্যবস্থা টেনশন তাই আমাকে টেনশন থেকে দূরে থাকতে হবে আমরা চেষ্টা করলে সব কিছু পারি কিন্তু তা হয় না।
ভূমিকা
টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি।যেমন আমরা টেনশনের কথা কত রকম বলব।যেমন আমাদের লেখাপড়া করতে গেলে টেনশন হয় বাবা-মার দিকে তাকাতে গেলে টেনশন হয় বাবা-মা আমাদের দিকে তাকাই সেখানে টেনশন হয় কোথায় আমরা গেলে বাবা-মার টেনশন হয়।বা আমাদেরও সেখানে টেনশন হয় এতদূর গেলাম বা কোনঠে আসছি বাকি করছি তাই আমাদের কে সব সময় টেনশন ছাড়া থাকতে হবে
টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি।কথায় আছে চিন্তা-বিবাহিন কার্য নাকি ঢুকে আনে বিপদ তাই সুরক্ষন ভাবন না চিন্তার গুরুত্ব আমরা সবাই বুঝি। কিন্তু আমরা সেটা মেনে চলি না এই চিন্তা যদি হয় বাসা বাড়ি ধরনের অর্থ প্রয়োজন ছাড়াই চিন্তা তাহলে আমাদের অনেক ক্ষতি হয় অতিরিক্ত চিন্তা অনেক মানসিক সমস্যাও পড়েন।
যেমন দুশ্চিন্তা অনেকটা চিত্রের মত। যতদূর থাকতে চাইবেন তত আপনাকে খুঁজে ধরবে। কথা আছে আসল মানসিক শয়তানের কারখানা মানসিক যত আসল বসে থাকে তত মাথার জাম হয় থাকতে। দিনটা সবার আগে প্রভাব ফেলে তার দৈনিক কাজের ওপর। প্রথমে ফাঁকা সময়ে দুশ্চিন্তা উপভোগ হল অস্থির ব্যবস্থা সহায় ও প্রভাব ও খেলা শুরু ক।
দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির ১১টি উপায়
টেনশন বা দুশ্চিন্তা মানুষের জীবনের সঙ্গে এত প্রভাবে জড়িত। এটি যেমন মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ টেনশন ছাড়া মানুষের অতিরিক্ত খুঁজে পাওয়া আজকাল কঠিন ব্যাপার। যেমন দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির থাকার কিছু উপায় নিয়ে সাজানো হলো এই লেখাটি মানসিক চাপ কমিয়ে হৃদয় অসুস্থ রাখতে সহিত কর।
১। মেডিটেনশন
আমাদের শহরের পক্ষে।টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি।মানুষের চাপ দূর করে মানবকে শক্তি করার জন্য মেডিটেনশন একটি অতিরিক্ত কার্যকরী যেমন এই এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে শরীরের দুশ্চিন্তা সৃষ্টিকারী হরমোনের পরিমাণ কমিয়ে ফেলে এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। তাই আমরা কে মেডিসিন ব্যবহার করতে হয় বা আমরা কে টেনশানে থাকতে হবে না।
২। নিজেকে ব্যবস্থা রাখুন
দুশ্চিন্তা মাথা থেকে দূরে রাখতে হলে আপনার মানসিক এবং হাত ব্যবস্থা থাকতে এমন কোন কাজ করন যেমন গেম সেলুন বা কোন হরিশ তৈরি করুন বলা হয়ে থাকে আসল মানসিক শয়তানের কারখানা এটি কি কিন্তু ব্যবস্থা সত্যি আপনি কোন কাজ না করে। আপনি কোন কাজ না করে অলস ভাবে শুয়ে বসে থাকলে হতাশা আর চিন্তা আপনাকে ঘিরে ফেলবে তাই আমরা কি তার থেকে দূরে থাকবো।
৩। খুব ঝেড়ে ফেলুন
মনের মধ্যে খুব জমা করে রাখার আবাস কখনো হৃদয় জন্য মঙ্গল বয়ে আসবে না মানসিক চাপ বেড়ে যায় এবং সেই সঙ্গে হৃদয়ের রোগ অতিরিক্ত হওয়ার হার বাড়ে।
৪। বাস্তববাদী হওয়া
যেকোনো ঘটনা বা ভবিষ্যতে কি ঘটেছে ফর এই অকেশন অনেকেই কথা চিন্তিত হয়ে পড়েন এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে জীবনে মনের কিন্তু কিছু সমস্যা থাকবে এবং এমন কিছু ঘটনা ঘটতে পারে যার জীবনে কম নয়।
৫। চিন্তা হওয়ার চিন্তা বাদ দেন
যারা সাধারণত টাইপ এই চরিত্রের মনে সব সময় শুদ্ধ চরিত্রে অতিরিক অধিকারী হতে চান তারাই মূলত হৃদয়ে রোগ বেশি ভোগে।
৬। ক্যাফেইন নেওয়া কমিয়ে দিন
ক্যাফেন খূব তো আপনার ইঞ্জিন কে সাজাক করে তুলে এবং মানসিক চাপ হরমোনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে এটা যখন ভালো যদি আপনি কোন স্তম বাঘের মুখে পড়েন মানুষকে মানসিক জিরো কেরালি বলে।
৭। বা তালিকা তৈরি করুন
আপনারা মনে হতে পারে আপনি ৎ সমস্যায় ভুগছেন তাই আমাদের কাছে এসেন আমরা কারণগুলো একটা তালিকা তৈরি করুন দেখবেন অল্প কয়েকদিনের পর আর কোন কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না। তাই আমরা সেটাকে নিয়ে চিন্তা করবো না।
৮। বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান
বন্ধুর সাথে হাসি খালি থাকেন বন্ধুর সাথে সময় কাটান বন্ধুর সাথে সবসময় সময় দিয়ে যান তাহলে আমরা হাসি খুশি থাকবে টেনশন কম হবে।
৯। তাই বন্ধুর সাথে প্রাণ খুলে হাসেন
তাই বন্ধুর সাথে প্রাণ খুলে হাসবেন্ড বা হাসি খুশি থাকবেন বা খেলবেন তাই আমরা নিয়মিত প্রমদ হৃদয় প্রদানের হার বাজিয়ে দেই প্রকাশিত আমেরিকায় জনস অফজি হাসি কাটান ফলে দেহের স্বপ্ন খুঁজে পান।
১০। বা আমরা ডায়েরি দেখি
বাংলা ডাইরি দেখলে পুরনো কথা মনে পড়লেই আমাদের মন খুলে যায় বাবার টেনশন হয় তাই আমরা ডাইরেক্ট দেখল সবচাইতে বেশি আমরা খুশি হতে পারি।
১১। বা আমরা ঘুম যাব তাইলে আমাদের টেনশন কম হবে
বর্তমানে বেশিভাগ মানুষের মধ্য না ঘুমিয়ে থাকার স্বপ্ন তো লক্ষ্য করা যায় অসুস্থ থাকতে হলে ছয় থেকে আট ঘন্টা ঘুম অবশ্য এক্ষেত্রে সময়ের চেয়ে কতটা নিশ্চিন্তা তাই আমাদের ঘুম পারতে হবে বেশি বেশি করে যত পারবো তত বেশি করে আমরা ঘুম পাব তাহলে আমাদের শরীর অসুস্থ শরীরে কোন ম্যাচ ম্যাচ করবে না তাই আমরা টেনশন থেকে দূরে থাক।
- আমাদের ভিতরে টেনশন কেন
- টেনশন ছাড়া আমরা বাঁচতে চাই
- টেনশন আমাদের সবসময় থাকবে এটা
খুব টেনশনে ভোগের নিশ্চিন্তা কাটানোর সহজ উপায় জানেন
টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি।যেমন নিজের মনের যত চাই এই সঙ্গে দরকার কিছু সম্ভব পদক্ষেপ নেওয়ার একটু সচেতন হলে আমাদের যুক্ত মিনি চললে টেনশন কাটানো খুব কঠিন কিছু নয় কিন্তু কি ভাবে সম্ভব মনো বিদায় দের মতে অতিরিক্ত চাহিদা আছিস তোর কারণ হোক কি কাজে তাই ক্ষমতা অর্জনীয় তাকে বাধা প্রয়োজন কিন্তু বাধার সঙ্গে জেনে নিন কাজ করা যেতে পরে টেনশন।
খুব টেনশনে ভোগের নিশ্চিন্তা কাটানোর সহজ উপায় জানেন।সমস্যার কোন দেশের কিছু নিয়ে টেনশন হলে অস্থির হবে না যে কোন সমস্যার গুরুত্ব সময়ে সঙ্গে কমে কাজে এই ঘটনা গুরুত্বপূর্ণ নিজের কাজ করলে যান ফলাফল সবসময় পাবেন। বা মানব কে তৈরি রাখুন সবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন অন্য দুঃখে সুখে হওয়া অন্যকে সম্মান করা ইত্যাদি ভবিষ্যৎ রোমানত করতে পারলে নিজের চেয়ে অন্যকে বেশি সময় দেন না।
দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকার উপায়
টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকার কি।জীবনে আমাদের পথ চলার পথে পথে টেনশন করতে না চাইলেও তা এমনিতে চলে আসে যেমন আমাদের কোন রাস্তায় হাঁটলে কোন কিছু মনে পড়ে যায় আবার টেনশন হয়ে যায় সেজন্য আমরা কোন সময় টেনশন কে দূরে রাখতে পারি না প্রধান অন্ত্র রায় হচ্ছে ঘুম আসবেনা আসবেনা।
খুব টেনশনে ভোগের নিশ্চিন্তা কাটানোর সহজ উপায় জানেন।তাই আমাদের ঘুমের ওষুধ খেলে মাঝ রাতে ঘুম ভেঙ্গে যায় বা টেনশন কে আরো বাড়িয়ে তুলে তাই আমরা ঘুম গেল টেনশন আসে ঘুম না গেলে টিউশন আসে আমাদের সবসময় হাসিখুশি থাকতে হবে তাহলে টেনশন মুক্তি পাবা তাই এটা আমাদের রোগ বাহির থেকে মুক্তি থাকার একটি বড় উপায়।
নিশ্চিন্তা দূর করার জাদুকারি উপায় নিন
দুশ্চিন্তায় এসে ভর করতে সময় লাগে না এমনকি আলাদা কোন সময়েরও প্রয়োজন হয় না কাজের মাঝে একবার দুশ্চিন্তা ভর করলে তা দূর করা কঠিন হয়ে যায় তার প্রভাব পড়েন। পুরো জীবন যাপনের ও কখন আরো কোন কিছু ভালো লাগে না তাই আমাদের তা লাগে।
হয়তো আপনি কাজে অনেক ব্যস্ত কিন্তু তাই থাকে কিছুক্ষণ বায়েন করুন অতিরিক্ত সময় নিন এ সময়ের গভীরভাবে চোখ বন্ধ রাখুন যে বিষয় নিয়ে আপনি দুশ্চিন্তা করছেন। পৃথিবীর কোন সুখী বা দুঃখই দেহিস্থায়ী হয় না সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছু বদলে যায় নিজেকে এই কথাগুলো বলুন।
মানসিক ব্যবস্থা কেন গুরুত্বপূর্ণ
আমাদের শরীর ব্যবস্থা অসুস্থ নয় মানসিক অসুস্থ সম্মান গুরুত্বপূর্ণ সত্যি প্রতিষ্ঠান করতে হবে খুব সুস্থ নীতি বাচক বদ্ধমূলক ধারনা দূর করে আসার সম্পর্ক করতে হবে মানসিক সুস্থকে গুরুত্ব না দিয়ে আমরা অন্য বিষয়ে সঙ্গে যেকোনো ভাল কাজে স্রোতে আমরা তাল মিলিয়ে চলবো বা তাদের সাথে মিলবো তাহলে আমরা টেনশন মুক্ত হওয়া ভালো কাজে যুক্ত হব।
তাই আমরা কে এখন সমাজে ভালো মানুষের সাথে চলতে হবে ভালো মানুষ হতে ব্যবহার ভালো মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার করতে হবে ।তাই যেন আমাদের কোনো ক্ষতি না হয় কোন ক্ষতির ও প্রকল্প দেখা না যায়।তাই আমরা কি সব সময় তাদের সাথে ভালো ব্যবহার করে তাদের সুতে ভালো আচরণ করতে হবে।
শেষ মন্তব্য
আমাদের ওয়েবসাইট আইডি থেকে সবাইকে সালাম জানাই আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভাল আছেন।টেনশন থেকে মুক্তি পাওয়ার উপকারিতা।বা আমাদের এই পোস্টটা পড়ে জানতে পারবেন যে কোনটা উপকারী তাই এই পোস্টটা পড়ে আপনাদের ভাই-বোনদেরকে বা বাবা-মা-দেরকে জানাবেন।তাই আপনার মতে আপনাদের বন্ধুরা বা ভাই-বোনদেরকে জানাবেন তারা কতখানি উপকার পাইলেন। তাই কিছু জানার থাকলে আমাদের পোস্টে শেয়ার করবেন বা পড়ার জন্য।(ধন্যবাদ)
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url